1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
বাকপ্রতিবন্ধী ৩ ভাই, চা বিক্রি করে চলে তাঁদের সংসার - ইছামতী নিউজ
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
আপডেট নিউজ :
মোকামতলায় অগ্নিকাণ্ডে পুড়লো ঘরবাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা দিলেন ইউএনও বগুড়ায় শাকিল হত্যা: স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা জিতুসহ গ্রেপ্তার ২ ড.ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক ফলপ্রসূ বগুড়া ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে প্রাইভেট মাস্টার গ্রেফতার নারী জাগরণে মোকামতলায় হয়ে গেল “বেগম খালেদা জিয়া প্রীতি মহিলা ফুটবল ম্যাচ শিবগঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া মহিলা প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত মহাস্থানগড়ের ইতিহাস ছুঁয়ে গেল মন, মমইনের সৌন্দর্যে মুগ্ধতা—বন্ধুত্ব, আড্ডা আর স্মৃতিতে ভরা এক সন্ধ্যা বগুড়ার শিবগঞ্জে বিএনপি নেতা মীর শাহে আলমের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বগুড়ার শিবগঞ্জে মিডিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের শুভ উদ্বোধন হজে গিয়ে সন্তান জন্ম দিলেন এক নারী

বাকপ্রতিবন্ধী ৩ ভাই, চা বিক্রি করে চলে তাঁদের সংসার

রাশেদ | বগুড়া প্রতিনিধি
  • Update Time : Thursday, 28 November, 2024
  • ১১৪ Time View

ময়মনসিংহ শহরের ষাটোর্ধ্ব জুছনারা বেগম স্বামীকে হারিয়েছেন দেড়যুগ আগে। তার সাত সন্তান। দুই মেয়ে ও পাঁচ ছেলে। তবে পাঁচ ছেলের মধ্যে তিনজনই বাকপ্রতিবন্ধী। তবে প্রতিবন্ধী হলেও তারা বসে নেই। চা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন।

জুছনারা বেগম থাকেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন এলাকার ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে। ময়মনসিংহ নগরীর জয়নুল আবেদিন পার্কে বহ্মপুত্র নদের তীরে চা বিক্রি করতে দেখা যায় তিন ভাইকে। কথা না বলতে পারলেও ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন ইশারায়।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে দেখা যায়, তিনটি চায়ের দোকানে তিন ভাই চা বিক্রি করছেন। ইশারায় কথা বলে যাচ্ছেন চা পান করতে আসা মানুষের সঙ্গে। তারা হলেন স্বপন, মোনায়েম ও কুদ্দুস। এদের মধ্যে স্বপন বড়, মোনায়েম মেজো এবং কুদ্দুস ছোট। ইশরাক নামের একজন ক্রেতা বলেন, ‘আমরা বন্ধুরা মিলে এখানে প্রায়ই চা পান করতে আসি। চা বিক্রেতা তিন ভাইয়ের সঙ্গে ইশারায় কথা বলি। তারাও আমাদের ইশারা বুঝতে পারেন। যোগাযোগে কোনো সমস্যা হয় না।

চা পান করছিলেন কাজিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী ওয়ার্ডে থাকেন এই তিন ভাই। তাদের ব্যবহার খুবই ভালো। সবসময় তারা মিলেমিশে থাকেন। কারও সঙ্গে ঝগড়ায় লিপ্ত হতে দেখিনি কখনো। জুছনারা বেগমের ছোট ছেলে আলফাজ মিয়া বলেন, ‘আমরা পাঁচ ভাই একসঙ্গে থাকি। আমার তিন ভাই বাকপ্রতিবন্ধী। আমাদের ভিটেবাড়িটাও নেই। অন্যের জায়গায় থাকতে হচ্ছে। আমার ভাইয়েরা এখনো ভাতা বা সরকারি সহায়তা পায়নি।

এ বিষয়ে জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক রাজু আহমেদ বলেন, বিষয়টি আমাদের জানা ছিল না। তারা আবেদন করলে আমরা ভাতা দিতে পারবো। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদনের সময় আছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *