||| মা ||| লেখক, মমোশাদ হোসেন—————————— মাগো, তোমার মতো আপন কেহ নাই এই জনম নয়,শত জনম তোমায় শুধু চাই। মৃত্যু কালে, তোমার কোলে হয় যেন মোর ঠাঁই। প্রভূর কাছে মোনাজাতের
হিজাব সুন্দরী —————-লেখক- মমোশাদ হোসেন। সে এক হিজাব সুন্দরী। ইচ্ছে করে,শান্ত ভোরে, তার প্রেমে পরি। হিজাব পরে,পর্দা করে, নেই কোন জুরি। তার প্রেমে পরি। সে এক হুর অপ্সরী ইচ্ছে করে,রুপের
চুলগুলো আজকাল একটু একটু সাদা দেখাচ্ছে বুঝতে বাকি নেই বৃদ্ধকাল চলে এসেছে। মুখের ত্বক আর আগের মতো মসৃন নেই আমার আয়না অবাক করে দেয় আমাকেই। পাশাপাশি দুটি ছবি ইঙ্গিত দিচ্ছে
কবি পরিচিতি: কবি -জিহাদ শাকিদার। বগুড়া জেলায়,গাবতলী উপজেলা মীরপুর গ্রামে,এক মধ্যবৃত্ত শাকিদার পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা: আব্দুল জলিল টুকু শাকিদার। মাতা :মাহমুদা বেগম। তিনি দশম শ্রেণির মাঝামাঝি থেকে
মায়ের মতন -শাহানাজ পারভীন সকাল বেলায় হাসিমুখে মা বাপেরে বিদায় দিতো,, দুপুরের খাবার টিফিন বাটিতে হাসিতে খুশিতে রাখিতো। মাকে দেখিতাম এমনি করে বাপেরে সেবা করিতো,, বাড়ি ফিরিতেই গুড়ের সরবত বাপেরে
দিনের মাঝে সব চয়ে ভাল জুম্মা বারের দিন। গরিব দুখি মেহনতীর এটাই হজ্জের দিন। জুম্মা দিনে জুমার নামাজ পড়তে যারা যায়, খোদা তা,আলা অশেষ রহম তাদের কে বর্ষায়। জুমার মতই
উর্ধ্বগতি ——-মমোশাদ হোসেন পিয়াজ দিয়ে দাম বাড়া শুরু সর্বশেষে তেল। এবার ভোজ্য তেলকে টপকে শুরু জ্বালানি তেলে র খেল। এক ইনিংসের করে নিল, সেঞ্চুরি টা পার, এই টার্গেটে মানিয়ে চলে
স্বাধীনতা “”””””””””””””” মমোশাদ হোসেন”””””” স্বাধীনতা শব্দটি আজ সব বাঙ্গালীর চেনা। নয়মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে সেই নামটি কেনা। বাঙ্গালী পরাধীন ছিল ১৯৭১ সাল এর আগে। স্বাধীনতা আনতে অনেক জীবন দেয়া লাগে। স্বাধীনতা
বাংলা ভাষার মান || মমোশাদ হোসেন || আজ তোমাদের একটি কথা শ্রদ্ধা ভরে বলতে চাই। কেমন করে আমরা প্রিয়, মাতৃভাষা বাংলা পাই। মাতৃভাষা বাংলা পাওয়া ছিল অনেক শক্ত এমনি এমনি
ভালোবাসার মান =========== || মমোশাদ হোসেন || ১৪ ই ফেব্রয়ারী ভালোবাসা দিবস ভালোবাসার মান করেছে ক্ষুন্ন। কারণ,এক দিনেতো ভালেবাসা- হয়না পরিপূর্ণ। “মা” আমাদের ভালোবাসে জন্মের পর থেকে। তার তুলনাই এই