1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
প্রথমবার বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ আবাদ করেই বাম্পার ফেলেছেন আটঘরিয়ার কৃষক আমিরুল - ইছামতী নিউজ
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
আপডেট নিউজ :
রায়মাঝিড়া গ্রামের জমির ফসল তুলে হাজার হাজার টাকার ক্ষতি রাত থেকে শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার আহ্বান বগুড়ার মহাস্থানগড় শেষ বৈশাখী মেলা উপলক্ষে শিবগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের ২৫ বিঘা ভুট্টা জমি পুরে ছাই আদালতের আদেশ অমন্য করে শিবগঞ্জের দেউলি মাদ্রাসার সভাপতির কার্যক্রম অব্যাহত বগুড়ায় পেশা পরিবর্তন করে শরবত বিক্রিতে ঝুঁকছেন অনেকে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপনে আটঘরিয়ায় আফতাব হোসেন শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত ধানের হিটশক বা হিট ইনজুরি প্রতিরোধে করণীয় দুর্নীতির জন্য সড়কের পিচ গলছে, তাপমাত্রার জন্য নয় অশ্লীল ছবির সঙ্গে নারীদের ছবি লাগিয়ে ফেসবুকে প্রতারণা- গ্রেপ্তার ৪

প্রথমবার বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ আবাদ করেই বাম্পার ফেলেছেন আটঘরিয়ার কৃষক আমিরুল

মাসুদ রানা | আটঘরিয়া প্রতিনিধি | পাবনা
  • Update Time : Thursday, 27 April, 2023
  • ২১৬ Time View

পাবনার আটঘরিয়ার কৃষক আমিরুল ইসলাম এই প্রথমবার বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ আবাদ করেই কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক বাম্পার ফলনে ফেলেছেন। তুলনামূলক কম সময় এবং কম খরচে রোগবালাই ও পোকামাকড় আক্রমণ রোধ করার গুণসম্পন্ন এ ধান আবাদ করে বেশি ফলন পাওয়ায় আগামীতে এ ধানের আবাদ আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা।

বৃহস্পতিবার (২৭শে এপ্রিল) সকালের প্রতিবেদনে জানা যায়,তিন বিঘা জমিতে বঙ্গবন্ধু ধান আবাদকারী আটঘরিয়া উপজেলার উত্তরচক গ্রামের আমিরুল ইসলাম জানান, অন্যান্য ধানের তুলনায় এ ধানের ফলন ভালো। পাশাপাশি এ ধানের রোগবালাই ও পোকামাকড় আক্রমণ রোধ করার ক্ষমতা থাকায় উৎপাদন খরচও কম হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রতি এক জমিতে এ ধানের ফলন হয়েছে ২২-২৪ মন, যা অন্যান্য ধানের তুলনায় বেশি। কম সময়ে ভালো ফলন ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় এ ধান আবাদে উৎসাহিত হচ্ছেন অন্য কৃষকরাও। ইতোমধ্যেই তার কাছে অনেকে বীজ চাইতে আসছেন অনেক কৃষক।

উপসহকারী কৃষি অফিসার জাহিদুল ইসলাম জানান, শীত সহিষ্ণু, রোগবালাই ও পোকামাকড় আক্রমণ রোধ করার ক্ষমতা থাকায় বেশি ফলনের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু ধানের উৎপাদন খরচও কম।

আটঘরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবীদ সজীব আল মারুফ জানান, এ ধানে উৎকৃষ্ট জিংকের পরিমাণ বেশি থাকায় বিশেষ করে নারী ও শিশুদের পুষ্টিহীনতা দূর হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

দেশের অন্যান্য ধান আবাদ করতে সময় লাগে ১৫৫ থেকে ১৬০ দিন। সেখানে বঙ্গবন্ধু-১০০ ধান আবাদ করতে সময় লাগছে মাত্র ১৪৫ থেকে ১৪৮ দিন। তা ছাড়া অন্যান্য ধানের চেয়ে এর ফলনও ভালো।

তিনি আরও বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি উৎকৃষ্ট জিংকসমৃদ্ধ এই বঙ্গবন্ধু ধান দেশের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *