ইতিহাস, ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক হিসেবে বগুড়ার পরিচিতি বিশ্বব্যাপী আর তাইতো বগুড়ার মহাস্থানগড় পেয়েছে সার্কের শীর্ষ সাংস্কৃতিক নগরীর স্বীকৃতি। যুগ যুগ ধরে জেলায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে জড়িত বিভিন্ন সংগঠন সুস্থ ধারার সংস্কৃতি ও বিনোদন চর্চায় কাজ করে চলেছে। অনেক মেধাবী ও প্রতিভাবান শিল্পীর জন্ম,পথচলা এবং বেড়ে ওঠা এই বগুড়ায় সংস্কৃতি বিকাশে পূর্ণাঙ্গ কোন বেতার কেন্দ্র নেই। জেলায় একটি বেতার কেন্দ্র থাকলে তা সৃষ্টিলগ্ন থেকেই বন্ধ হয়ে আছে। সংস্কৃতি বিকাশে শিল্পীদের দীর্ঘদিনের দাবী বগুড়ায় পূর্ণাঙ্গ একটি বেতার কেন্দ্র স্থাপনের।
সোমবার (২৯ মে) এই দাবী আদায়ের লক্ষ্যে বগুড়া পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্র বাস্তবায়ন পরিষদের আয়োজনে শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথা মুজিব মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
বগুড়া পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্র বাস্তবায়ন পরিষদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুস সোবহান মিন্নুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাসিবুল হাসান মুনের সঞ্চালনায় মানববন্ধন ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট বগুড়ার সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ সিদ্দিকী, বগুড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন মিন্টু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এএইচএম আখতারুজ্জামান, কবি ও প্রাবন্ধিক জয়ন্ত দেব, কবি ইসলাম রফিক, কবি ও সাংবাদিক এইচ আলিম, কবি ও প্রাবন্ধিক আমির খসরু সেলিম, কবি লুবনা জাহান, সংগীত শিল্পী আব্দুল আওয়াল, বিমল কবিরাজ, প্রণব স্যানাল, বাউল জাহাঙ্গীর, বাউল হৃদয়, আলমগীর কবির, তাপসী দে, সামছুল আরেফিন সঞ্চয়, ওবায়দুর রহমান, আবৃত্তি শিল্পী আব্দুল মোবিন জিন্নাহ, যন্ত্রসংগীত শিল্পী শফিকুল ইসলাম শ্যামল, অভি সাহা, আব্দুল মান্নান, নিখিল চন্দ্র দাস, অখিল চন্দ্র দাস, আব্দুর রহিম জয়, সংস্কৃতিজন জাহেদুর রহমান মুক্তা, জাহাঙ্গীর আলম, ওয়ারেস মিয়া ভুট্টো, গোলাম রব্বানী, শরিফুল ইসলাম বাবু, মিজানুর রহমান মিন্টু, আলী মাহমুদ ফারুক কচি প্রমুখ।
Leave a Reply