1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফিরে আসার ঘটনায় হাইকোর্টে মামলা - ইছামতী নিউজ
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৩:১৬ অপরাহ্ন
আপডেট নিউজ :
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে গ্রাম পুলিশদের – গ্রাম আদালত বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বন্ধুর হাতে প্রাণ গেল বন্ধু তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে করনীয় চলতি মাসেই আরেক দফা দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প -এর আওতায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে গ্রাম পুলিশদের নিয়ে ‘গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয় পাবনা আটঘরিয়ায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ শুরু শাকিবকে আমি বিয়ে করবো না -মিষ্টি জান্নাত মুখস্থ শিক্ষার পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে -প্রধানমন্ত্র যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের “ঋণ ও আত্মকর্মসংস্থান কর্মসূচি পালন আটঘরিয়ায় বিশ্ব মা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফিরে আসার ঘটনায় হাইকোর্টে মামলা

Reporter Name
  • Update Time : Tuesday, 25 August, 2020
  • ২৩৮ Time View

নারায়ণগঞ্জে স্কুলছাত্রী দিসা মনির জীবিত ফিরে আসার ঘটনায় হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে।

চলতি বছরের ২৪ আগস্ট ‘ধর্ষণের পর নদীতে লাশ ফেলে দেয়া স্কুলছাত্রীর জীবিত প্রত্যাবর্তন’ শীর্ষক শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। উক্ত সংবাদ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তখন মাননীয় আদালত আইনজীবী শিশির মনিরকে লিখিতভাবে আবেদন করতে বলেন।

তদন্তের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার এই সংবাদ বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্টের উক্ত দ্বৈত বেঞ্চে একটি রিভিশন মামলা দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের পাঁচজন আইনজীবীর পক্ষে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির রিভিশনটি দায়ের করেন। উক্ত পাঁচজন আইনজীবী হলেন মোঃ আসাদ উদ্দিন, মোঃ জোবায়েদুর রহমান, মোঃ আশরাফুল ইসলাম, মোঃ আল রেজা আমির এবং মোঃ মিসবাহ উদ্দিন।

ঘটনার বিবরণ এই যে, গত ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী দিসা নিখোঁজ হয়। গত ৬ আগস্ট নিখোঁজ স্কুলছাত্রী দিসার বাবা জাহাঙ্গীর হোসেন নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ আব্দুল্লাহ, রকিব এবং খলিল নামে তিনজনকে গ্রেফতার করেন। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। স্বীকারোক্তিতে তারা বলে যে, তারা পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী দিসাকে গণধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেয়। জবানবন্দি গ্রহণের পর আসামিদের জেলে পাঠানো হয়। কিন্তু ২৩ আগস্ট দিসাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। সে বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা পুলিশের হেফাজতে হয়েছে। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, আসামিরা কীভাবে ধর্ষণ ও হত্যা সম্পর্কিত স্বীকারোক্তি দিয়েছে। যেখানে দিসা অক্ষত অবস্থায় ফেরত এসেছে?

আইনজীবী শিশির মনির জানান, রিভিশনে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় দায়েরকৃত মামলা এবং মামলা পরবর্তী প্রক্রিয়ার শুদ্ধতা, বৈধতা এবং যৌক্তিকতা সম্পর্কে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। উক্ত আবেদনে আদালতে উক্ত মামলার নথি তলব করে পরীক্ষাপূর্বক উপযুক্ত আদেশ প্রদানের প্রার্থনা করা হয়েছে। আবেদনটিতে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ সুপার, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, বাদি এবং আসামিগণকে বিবাদি করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *