1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সঠিকভাবে চিকিৎসা পাচ্ছে না রুগীরা - ইছামতী নিউজ
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
আপডেট নিউজ :
শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ, বাদ হতে পারে নিপুণের আবার হিট অ্যালার্ট জারি দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে গ্রাম পুলিশদের – গ্রাম আদালত বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বন্ধুর হাতে প্রাণ গেল বন্ধু তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে করনীয় চলতি মাসেই আরেক দফা দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প -এর আওতায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে গ্রাম পুলিশদের নিয়ে ‘গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয় পাবনা আটঘরিয়ায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ শুরু শাকিবকে আমি বিয়ে করবো না -মিষ্টি জান্নাত মুখস্থ শিক্ষার পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে -প্রধানমন্ত্র

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সঠিকভাবে চিকিৎসা পাচ্ছে না রুগীরা

Reporter Name
  • Update Time : Friday, 7 May, 2021
  • ২৯৩ Time View

মোঃ জুয়েল, স্টাফ রিপোর্টার(কক্সবাজার): মেডিক্যালে কলেজ হাসপাতালে সঠিকভাবে চিকিৎসা পাচ্ছে না রুগীরা। চট্টগ্রাম ভর্তি অবস্থায় রুগীদের কাছে থেকে তথ্য পাওয়া।
বিভিন্ন জায়গা টাকা দিয়ে পার হতে হয় রুগীদের।
যেমন জরুরি বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে টিকেট নিতে হবে।
টিকেট ১০ মূল্য টাকা। টিকেট নেওয়ার পর, যদি রোগী ভর্তি করাতে হলে ১৫টাকা।কিন্তু টিকেট দাম নিচ্ছে ২০টাকা। টিকেট নেওয়ার পর রোগীকে হুইল চেয়ারে করে ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে ১০০টাকা দিতে হয় নার্সদের।আর রোগীর অবস্থা খারাপ হলে ট্রলি দিয়ে নিতে ২০০টাকা দিতে হয়।ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার পর রোগীর সাথে ১জনের বেশি যেতে পারবে না। বেশি লোক প্রবেশ করলে জন প্রতি ২০টাক দিতে হয়।
টাকা দিলে বেড হয় না দিলে মাটিতে রুগি রেখে দেন । এবার ডাক্তারের পালা। ডাক্তার আসবে রোগী দেখবে।তারপর শুরু হবে পরিক্ষা। প্রথমে কমপক্ষে ৪টি পরিক্ষা সাথে ১বস্তা স্যালাইন ও কিছু ঔষধ। পরিক্ষার রিপোর্ট আসা পর্যন্ত স্যালাইন আর ঔষধ চলবে।
রিপোর্ট আসার পর আরেক ডাক্তার আসবে সে দেখে আবার অন্য পরিক্ষা দিবে।এভাবে প্রতিদিন ডাক্তার পরিবর্তন হয়।আর একটার, পর একটা পরিক্ষা দিতে থাকবে । আবার পরিক্ষা করাতে নিয়ে গেল হুইলচেয়ারে দরকার হলে চেয়ার প্রতি ১০০টাকা দিতে হয় রুগীকে।আবার ট্রলিতে নিতে হলে ২০০টাকা দিতে হবে সাথে ওয়ার্ড বয়কে টাকা দিতে হবে। আর প্রতিদিন নতুন নতুন ঔষধ যোগ হবে।প্রতিদিন রোগীর সাথে দেখা করতে আসলে দারোয়ানকে খুশি করতে হবে।সব কিছু পরিক্ষা করা শেষ হলে । এবার অপারেশন করতে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকার ঔষধ কিনে ডাক্তারের হাতে দিতে হয় । যাহ অপারেশন করার পরে অফেরতযোগ্য।
আর যদি অপারেশন সাক্সেস হয়।অপারেশন থিয়েটারের বয়কে খুশি করতে হবে।দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। এবং প্রতিদিন ড্রেসিং করার জন্য ও খাওয়ার ঔষধ কিনতে হবে।রোগী সুস্থ্য। এবার রিলিস দেওয়ার পালা।নার্সকে খুশি করতে হবে। দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। ওয়ার্ড বয়কে খুশি করতে হবে। একের পর এক সমস্যাগুলো নিয়ে থাকতে হচ্ছে রুগীকে। সমস্যা থেকে সমাধান চায় চট্টগ্রাম বাসী।
সরকারের কাছে থেকে আমরা চট্টগ্রাম বাসী জানতে চায় কবে পাব এই নাশকতা থেকে মুক্তি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *