1. Aktarbd2@ichamotinews.com : ichamotinews : ichamotinews
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakir hosan : zakir hosan
দোয়ারাবাজারে এখনো বকেয়া পাননি পিআইসির সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান আহমদ আলী আপন - ইছামতী নিউজ
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৭:৪৭ অপরাহ্ন
আপডেট নিউজ :
বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের দাম হালিতে বেড়েছে আট টাকা সদরের মথুরা পশ্চিমপাড়া আল মদিনা জমে মসজিদের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন কাজের উদ্বোধন শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ, বাদ হতে পারে নিপুণের আবার হিট অ্যালার্ট জারি দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে গ্রাম পুলিশদের – গ্রাম আদালত বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বন্ধুর হাতে প্রাণ গেল বন্ধু তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে করনীয় চলতি মাসেই আরেক দফা দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প -এর আওতায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে গ্রাম পুলিশদের নিয়ে ‘গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয় পাবনা আটঘরিয়ায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ শুরু

দোয়ারাবাজারে এখনো বকেয়া পাননি পিআইসির সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান আহমদ আলী আপন

নুরুজ্জামান | দোয়ারাবাজার রিপোর্টার | সুনামগঞ্জ
  • Update Time : Thursday, 16 March, 2023
  • ৯৯ Time View

হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বাঁধের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শেষ হওয়ার আট মাস পেরিয়ে গেলেও সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় ৭৮ নম্বর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) সদস্যরা এখনো অনেক কিস্তির টাকা পাননি। অথচ আসন্ন বোরো মৌসুমে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও মেরামতকাজের জন্য আজ বোধবার থেকে বাঁধের জরিপ শুরু হবে বলে জানিয়েছে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।

সুনামগঞ্জ পাউবো, উপজেলা প্রশাসন ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, দোয়ারাবাজার উপজেলার চেইনজসহ নাইন্দার হাওর,চেলাই ডানতীর বাধের ভাঙ্গা বন্ধ করুন , —এই চার হাওর সুনামগঞ্জ পাউবোর অধীনে রয়েছে।

নীতিমালা অনুযায়ী, গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু করে তা চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু কাজ শেষ হয়েছে ১৫ মার্চ। চূড়ান্ত বিলের (চতুর্থ কিস্তির) টাকা পরিশোধ করার জন্য উপজেলা কাবিটা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ কমিটি সভা করে সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির কাছে গত ২৫ মে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়। কিন্তু এই সমস্যার এখনো সমাধান হয়নি।

নাইন্দার হাওর হাওরের একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি কৃষক আহমদ আলী আপন বলেন, ‘আমাদের প্রকল্পকাজে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১৮ লাখ টাকা। টাকা পেয়েছি মাত্র ৭ লাখ। বাকি ১১ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। গরু বিক্রি করে ও জমি বন্ধক দিয়ে পাওনাদারদের ঋণ পরিশোধ করেছি। যথাসময়ে টাকা না পাওয়ায় সীমাহীন কষ্টের মধ্যে আছি।’ তিনি আরও বলেন, চতুর্থ কিস্তির টাকা না পেয়ে অনেক পিআইসির সদস্যকে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে ফোন করা হলে, ফোন রিসিভ করা হয়নি তাই বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *