বগুড়া জেলার সদর থানার ঘোড়া ধাপ হাটের উত্তরে নামুজা বুড়িগন্জের রাস্তার পাশে একটি জমিতে দেখা গেছে আট প্রকারের কীটনাশক সামগ্রীর ব্যবহার।
শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) সকালের প্রতিবেদনে জানাযায় যে, কৃষক মন্টু মিয়ার সাথে কথা বল্লে তিনি আমাদের জানান বর্ষায় ধান তলে গিয়েছিল তবে এখনো ধান ভালো আছে আবার জমিতে বিষ দিব।সরেজমিনে দেখা গেছে ধানে পাতা মোড়ানো পোকা,সহ এখনো এই জমিতে কয়েক রকমের পোকামাকড় দেখা যাচ্ছে।
পোকামাকড়ের পাশাপাশি জমিতে ইদুরের আক্রমণ এর হাত থেকে বাঁচতে কৃষক দিশাহারা। ধানের জমিতে মাঝখানে দাঁড়িয়ে দেখা গেছে জমিতে কারেন্ট পোকার আক্রমণে ধান খেত প্রায় শেষের দিকে। জমিতে দেখা যাচ্ছে আট প্রকারের বিষ এর ছবি।
সাবিল,সাহার,জহর,বাতির,তারেদ,টোপাজ, জামাম,সাবা নামেএই বিষ গুলোই ব্যবহার করেছেন এই কৃষক। ফসল ফলানো জন্য অতিরিক্ত খরচাই ধানের দাম বৃদ্ধির অন্যতম কারন।কৃষক বাঁচলে বাজবে দেশ সৃষ্টি হবে সোনারদেশ। বাজার ঘুরে দেখা গেছে ধানের দাম ১২২০ টাকা। চালের দাম আরো বেশি।
পরিমিত সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে ফসল ফলাতে পারলে কৃষক বাঁচবে, সাথে সাথে ধানের দামও কমবে বলে আশা করা যায়।
Leave a Reply