আমি আতিফা মোস্তাবশিরাহ ইন্না। জন্মস্থান রাজশাহীর পুঠিয়াতে। বাবা মার তিন সন্তানের মধ্যে আমি বড় মেয়ে। বিয়ে আমার ২০১১সালে বগুড়ায় এইচ. এস.সি পরেই। বাকি পড়াশোনা বিয়ের পরেই করেছি। গ্রাজুয়েশন করেছি পরিসংখ্যান
আসসালামু আলাইকুম। আমি কামরুন্নাহার সাথী। বগুড়া থেকে কাজ করছি মেয়েদের সব ধরনের পোশাক ও গয়না নিয়ে। পেশায় একজন শিক্ষক। তবে পেশা আমার শিক্ষকতা হলেও নেশায় আমি উদ্যোক্তা।তাই প্রতিদিন নিজেকে ইদুর
দেশে মোট তরুণীদের মধ্যে ৬৫ দশমিক ৫৮ শতাংশই যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। এছাড়া ৪৫ দশমিক ২৭ শতাংশ তরুণী গণপরিবহনে যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। গণপরিবহন হিসেবে সর্বাধিক ব্যবহৃত
আমি মোছা: তানিয়া আক্তার একজন নারী উদ্যোক্তা । বগুড়া জেলার মেয়ে ১৯৯০সালে ২ রা জানুয়ারি জন্মগ্রহন করি । পিতা- মো:আতাউর রহমান মাতা- ঝরনা বেগম । তিন বোন এক ভাই ।
আসসালামু আলাইকুম নাম সুরমা আক্তার সেতু। ধরমপুর গ্রামের পিতা মৃত.আবুল খায়ের ও মাতাঃ- মনোয়ারা বেওয়ার ছোটকন্যা সুরমা আক্তার সেতু ডাক নাম সুরমা। তিন বোনের নাম নদীর নামে নাম। তিনবোন এক
আমার উদ্যোক্তা জীবন আমি মাইমুনা আক্তার রিমকি,বগুড়ার মেয়ে,বগুড়ার বউ নিজ হাতে পেইন্ট করা শাড়ি,জামা,পাঞ্জাবি,বিছানার চাদর,গায়ের চাদর ইত্যাদি নিয়ে কাজ করছি। আমার উদ্যোক্তা জীবনের আজ ১৭ মাস ।আলহামদুলিল্লাহ উই এর বদৌলতে
আমি কোহিনুর, স্বামীর বাসা বগুড়া শহরের কাটনার পারায়। আমার পরাশুনা ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত, নবম শ্রেণীতে পড়ার সময় থেকেই নিজের পোশাক নিজের হাতেই করতাম। আমি সেই থেকে সুই সুতো দিয়ে কাথা,
আমি জিনিয়া আফরোজ এমি। পেশায় একজন শিক্ষিকা হলেও আমি বর্তমানে আমার উদ্যোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই। আমি আমার বাবা মায়ের প্রথম সন্তান। আমরা দুই বোন। বাবা পেশায় একজন এ্যাডভোকেট
আমি শাহানা পারভীন। বগুড়া জেলার আদমদিঘী থানার ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়নের মেয়ে। বাবা ছিলেন পুলিশ অফিসার। আমি পরিবারের প্রথম সন্তান এবং দুই ভাইয়ের একমাএ বোন। বাবার চাকরি সূত্রে ১৯৮৫ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি
Bogra Market place E-commerce platform,পক্ষ থেকে বগুড়া জেলা যুবলীগের সভাপতি, এবং গ্রুপের উপদেষ্টা শুভ জন্মদিন পালন করলেন। সোমরার(২৮শে ফেব্রুয়ারী) রাতে শুভাশিস পোদ্দার লিটন কে, গ্রুপের পক্ষ থেকে সম্মাননা প্রদান করা